in বাংলা, , রাজনীতি,

এবার আপনারা নতুন ভোট দেখবেন,নন্দীগ্রামে মন্তব্য শুভেন্দুর

নন্দীগ্রাম: আমিও ভোট দিতে যাব, আর আপনারাও নিজেদের ভোট নিজেরাই দেবেন। সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে শুভেন্দু বললেন, “নন্দীগ্রামে কোনও অশান্তি রেয়াত করা হবে না। কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করানো হবে এখানে।” এরপরই শুভেন্দু বলেন. ‘এবার আপনারা নতুন ভোট দেখবেন।’নন্দীগ্রাম দিবসে শুভেন্দু অধিকারীর শুরুটা কিছুটা অন্যরকমভাবে হয়। সোনাচূড়ায় বিক্ষোভের মুখে পড়েন তিনি। তাঁকে ঘিরে স্লোগান ওঠে ‘শুভেন্দুকে নন্দীগ্রামে ঢুকতে দেব না।’ অভিযোগের আঙুল ওঠে স্থানীয় তৃণমূল কর্মী ও গ্রামবাসীদের একাংশের দিকে। বেশ কিছুক্ষণের জন্য তৈরি হয় উত্তেজনার পরিস্থিতি। পুলিশের হস্তক্ষেপে তা মিটেও যায়।পরে শুভেন্দুর গলায় আগুন ধরে গোকুলনগরের সভায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করে শুভেন্দু বলেন, “যে সত্যজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় গোকুলনগরে গুলি করেছিলেন, তাঁকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূলে নিয়েছেন। অরুণ গুপ্তা, তন্ময় রায়চৌধুরী যে পুলিশ অফিসাররা সেদিন গুলি চালিয়েছিলেন, তাঁদের প্রমোশন দিয়েছেন।”

শুভেন্দু আরও বলেন, “আমি শুধু এটুকুই বলি, শুভেন্দু আছে, থাকবে। শুধু গেটের সামনে চারটে লোক দাঁড় করিয়ে নোংরা কথা বলে শুভেন্দুকে রোখা যায় না।”শুভেন্দুর কটাক্ষ, “গত বছর যাঁরা আসেননি, আগামী বছর যাঁরা আসবেন না, তাঁরা আজ মাইক বাজাচ্ছেন। শহিদ পরিবারের কাছে আমি দায়বদ্ধ।” সকালেই নন্দীগ্রাম দিবস পালনে দুই শিবিরের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয় ভাঙাবেড়িয়ায়। এখানে এসে পৃথকভাবে মাল্যদান করেন দিব্যেন্দু অধিকারীও। অন্যদিকে, তৃণমূলের তরফে উপস্থিত ছিলেন ব্রাত্য বসু, পূর্ণেন্দু বসু, দোলা সেনরা।

What do you think?

Written by News Editor

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

মমতার আরোগ্য কামনা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী