in দেশ, বাংলা, , রাজনীতি,

পশ্চিমবঙ্গ-সহ পাঁচ রাজ্যের ভোটের দিন ঘোষণা

নয়াদিল্লি: পশ্চিমবঙ্গ-সহ পাঁচ রাজ্যের ভোটের দিন ঘোষণা করে দিল নির্বাচন কমিশন। শুক্রবার নয়াদিল্লির বিজ্ঞান ভবনে সাংবাদিক বৈঠক করে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা জানিয়েছেন, বাংলায় এ বার নির্বাচন হবে ৮ দফায়। ভোট গ্রহণ হবে ২৭ মার্চ, ১ এপ্রিল, ৬ এপ্রিল, ১০ এপ্রিল, ১৭ এপ্রিল, ২২ এপ্রিল, ২৬ এপ্রিল ও ২৯ এপ্রিল। তার পর ফল ঘোষণা হবে ২ মে।পশ্চিমবঙ্গে ২৭ মার্চ প্রথম দফার ভোট গ্রহণ হবে ৩০ টি আসনে। পাঁচটি জেলাতে ভোট গ্রহণ হবে এই দফায়।

পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর পার্ট ১ এবং পূর্ব মেদিনীপুর পার্ট-১।বাংলায় দ্বিতীয় দফায় ভোট গ্রহণ হবে ১ এপ্রিল। এই দফায় ৪ জেলার ৩০ টি আসনে ভোট গ্রহণ করা হবে। ওই জেলাগুলি হল, বাঁকুড়া পার্ট-২, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর পার্ট-২ এবং দক্ষিণ ২৪ পরগণা পার্ট-১।রাজ্যে তৃতীয় দফায় ভোট গ্রহণ হবে ৬ এপ্রিল। এই দফায় ৩১ টি বিধানসভা আসনে ভোট গ্রহণ হবে। হাওড়া ও হুগলির পার্ট-১ এবং দক্ষিণ ২৪ পরগণায় পার্ট-২ তথা এই জেলায় দ্বিতীয় দফার ভোট হবে।চতুর্থ দফায় ভোট গ্রহণ হবে ১০ এপ্রিল। এই দফায় ৪৪ টি আসনে ভোট নেওয়া হবে। হাওড়া, হুগলি পার্ট, দক্ষিণ ২৪ পরগণা পার্ট -৩, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে ভোট হবে এই দফায়।পঞ্চম দফায় ভোট গ্রহণ হবে ১৭ এপ্রিল। এই দফায় ৬ টি জেলায় ৪৫ টি আসনে ভোট নেওয়া হবে। ওই জেলাগুলি হল, উত্তর চবিশ পরগনা (পার্ট-১), নদিয়া (পার্ট-১), পূর্ব বর্ধমান (পার্ট-১), কালিম্পং, দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ি জেলায়।ষষ্ঠ দফায় ২২ এপ্রিল ভোট গ্রহণ হবে ৪ টি জেলার ৪৩ আসনে। উত্তর দিনাজপুর, নদিয়া (পার্ট-২), পূর্ব বর্ধমান (পার্ট-২) এবং উত্তর ২৪ পরগনায় (পার্ট-২) এই দফায় ভোট হবে।সপ্তম দফায় ভোট গ্রহণ হবে ২৬ এপ্রিল। এই দফায় ৫ জেলার ৩৬ টি আসনে ভোট হবে। ওই জেলা গুলি হল—মালদা (পার্ট-১), মুর্শিদাবাদ (পার্ট-১), পশ্চিম বর্ধমান, কলকাতা দক্ষিণ ও দক্ষিণ দিনাজপুরে।অষ্টম তথা শেষ দফায় ভোট গ্রহণ করা হবে ২৯ এপ্রিল। এই দফায় ৪ জেলার ৩৫ টি আসনে ভোট গ্রহণ করা হবে। কলকাতা উত্তর, মালদা (পার্ট ২), মুর্শিদাবাদ (পার্ট ২) এবং বীরভূমে শেষ দফায় ভোট হবে।

What do you think?

Written by News Editor

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

চার রাজ্যের বিমানযাত্রীদের জন‍্য কোভিড টেস্ট বাধ্যতামূলক করল রাজ্য

অধ্যাপক-অধ্যাপিকাদের আটকে রাখার অভিযোগ বিশ্বভারতীর উপাচার্যের বিরুদ্ধে